Bøker utgitt av Pencil (One Point Six Technologies Pvt Ltd)

अमला एक ऐसी स्त्री की कहानी है जो परिस्थितियों के चक्रवात में फँस कर भी सुनहरे स्वप्हन देखना नहीं छोड़ती किन्तु उसके स्वप्न स्वप्न ही रहते हैं । कभी वे सत्य नहीं बन पाते । उसकी जिजीविषा और पुनरुत्थान की आशा उसकी श्वांसों में समा कर जीवन की प्रेरणा देती रहती है । बार बार हार कर भी वह हर नहीं मानती । और जब जीवन उपवन पुष्पित पल्लवित होता है, परिस्थितियां करवट लेती हैं तब भाग्य फिर उसे ऐसा झटका देता है कि..... क्या होता है फिर ? कभी हार न मानने वाली अमला क्या हार जाती है ? क्या उसके जीवन को कभी उल्लास की किरणें प्रकाशित कर पाती हैं ? यह सब जानने के लिये पढिये - अमला । आपके सभी प्रश्नों का उत्तर है - अमला ।

অনুভূতির প্রবাহ আমরা সবাই জানি যে মনের ভাব অন্যকে বলে কিংবা লিখে বুঝানোর ক্ষমতা একমাত্র মানব জাতিরই আছে। যে যেভাবেই হোক প্রতিদিন আমরা তো এই বিশেষ কাজটিই অনবরত করে যাচ্ছি। আমি যখন চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী ছিলাম তখন থেকেই কবিতার প্রতি বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট হই। কবিতা ভরা গাঙ্গে বাণ ডাকার মতো আমাকে উৎসাহ উদ্দীপনা জোগায়। বলতে গেলে চতুর্থ শ্রেণীতেই আমার কবিতাতে হাতে খড়ি আমার কবিতায় তাই আছে যেমন সুখের কবিতা,তেমনই দুঃখেরও। প্রকৃতির মতোই কবিতার মাধ্যমে ব্যাক্তিগত ও সমষ্টিগত জীবনের ভাঙা গড়ার ছবি আঁকতে চেয়েছি। আমি আমার আনন্দ সুধী সহৃদয় পাঠক - পাঠিকাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাইছি। পাঠক পাঠিকাদের প্রতি রইলো আমার অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছান্তে আরতি চৌধুরী

অয়ন্তিকা ঈশানের সাথে বাড়ি ফিরতে পারবে, তাই সেই খুশিতে খেয়াল করে না ইভা বড় গাছের আড়ালে কেউ আছে। হঠাৎ করে গাছের আড়াল থেকে অলিভিয়া বেরিয়ে এসে ইভার উপর ভয়ংকর এক থাবা বসিয়ে দেয় এবং সেখানে থেকে ছুটে বেরিয়ে যায়। থাবার আঘাতে ইভার শরীর ভেদ হয়ে যায়। মুখ থেকে খুলে যায় কালো মুখোশ, ইভা নিজের হাতে শরীর থেকে সরিয়ে দেয় নিজের কালো কাপড়। ইভার আসল রূপ আজ প্রথম সম্পূর্ণ ভ্যাম্পায়ার জগৎ প্রদর্শন। ঈশান এই দৃশ্য দেখে যায় কেবল। এই গল্পটি আমার জীবনের প্রথম প্রকাশিত গল্প, আমি আন্তরিক ভাবে আপ্লুত নিজের গল্পটিকে বই আকারে প্রকাশ করতে পেরে।

"" চিলেকোঠায় রোদ্দুর "" একটি মিষ্টি প্রেম কাহিনী ( তৃতীয় খন্ড ) ফেসবুকের দৌলতে মৌউ ও সজল পরস্পরকে কে খুঁজে পেয়েছে বলে একত্রে কালিঘাটে মায়ের মন্দিরে গিয়ে পুজো দিয়ে -মন্দির চত্বর থেকে সজল মৌউ কে একটি সিঁদুর কৌটো এবং একজোড়া শাখা- পলা কিনে দেয় ... এরপর কিছুদিনের মধ্যে আলাপ আরো বহুদূর এগিয়ে যায়... মৌউ - এর বড় ডাক্তার স্বামীর সুপারিশে সজল কে একটি সম্মান যোগ্য চাকরি পাইয়ে দেয় - নাম করা প্রকাশনী থেকে সজলের একটি বই ও প্রকাশ করে ! তারপর... দীঘার গিয়ে গান্ধর্ব মতে বিবাহ করে নিভৃতে - নির্জনে মধুচন্দ্রিমা ও যাপন করে ! সম্পর্কটা গোপন করে বন্ধুত্বপূর্ণ জীবন কাটায় বেশ কিছুদিন... কিছুকাল পর মৌউ এর জীবনে শুরু হয় নতুন অধ্যায়- পৌরসভাই বিপুল ভোটে জয়ী হয় - হাতে আঘাত ক্ষমতা, প্রতিপত্তির মোহে সজল ও মৌউ কি পরস্পর থেকে দূরে সরে যাবে ? না নতুন করে লেখা হবে জীবনের ধারাপাত ?

"" আকুলতা "" বর্তমানে আমরা এক বিপন্ন অস্থির সময়ের মুখোমুখি, ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা, হিংসা, খুন হানাহানি, সংঘর্ষ রক্তপাত সংশয় অবিশ্বাসের ধুম্রজাল, করোনার করাল গ্রাস! সরকার দিশেহারা, জনগণ অসহায়, নিরাপত্তাহীনতার শিকার, সব মিলিয়ে এক নৈরাজ্যের চালচিত্র, দুঃস্বপ্নের কালরাত্রি ! আমার বিশ্বাস সাহিত্যচর্চা কাব্য চিত্রকলা শিল্পসংস্কৃতি ইত্যাদি মনন ও চেতনাকে শুদ্ধ ও পরিশীলিত করে, জীবনকে ঋদ্ধ করে, নান্দনিক পরিপূর্ণতা দেয়। আমার কবিতার ভালোমন্দের বিচার বিশ্লেষন আপনারাই করুন, আমি চাই এই বিষয়ে আলোচনা সমালোচনা ও বিতর্ক আপনারাই করুন ! আপনারা সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন... আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা অভিনন্দন সহ, আপনাদের একান্ত ... দিলীপ চক্রবর্ত্তী

"" বাঁধনহারা ঢেউ "" জীবন বোধের কবিতা নিজের অন্তর্নিহিত ভাব প্রকাশের নানা মাধ্যম থাকে। নাচ, গান, অভিনয়, সাহিত্য বিবিধ। কবি রাফিয়া সুলতানা নিজের পরিচিতি ঘটানোর মাধ্যম হিসাবে কবিতাকে গ্রহণ করেছেন। সাহিত্যের অঙ্গনে কবিতাকে আলাদা মাত্রা দেওয়া হয়। কবিতার বাইরে গল্পেও হাত দিয়েছেন এবং তা বই আকারে প্রকাশও হয়েছে ইতিমধ্যে। দীর্ঘ জীবনের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয়েই তাঁর এই পথ চলা।কর্মজীবন শিক্ষকতায় কাটিয়ে সাহিত্যজীবনে প্রবেশ... তাই বলা যায় জমে থাকা লেখাগুলোকে গ্রন্থাকারে গ্রথিত করছেন। এমন ভাবনা কম মানুষের মধ্যেই দেখা যায়। রাফিয়া জীবনকে দীর্ঘদিন দেখেছেন। মনজগতের ভাবনাকে বিকশিত হতে দেখেছেন। এই ভাবনাগুলো যেন "" বাঁধনহারা ঢেউ "" - এর মত উচ্ছ্বাসে উচ্ছলিত হয়ে ফুটে বেরিয়েছে তাঁর কবিতার মধ্যে দিয়ে। তাই এই গ্রন্থ পাঠকের মনে যায়গা পাবে ]আশা রাখি। নরেশ মণ্ডল কবি কথা সাহিত্যিক সাংবাদিক

স্বপ্নতরী পেন্সিল প্রকাশনা সংস্থার আপ্রাণ প্রয়াসে আমার মত এক ক্ষুদ্র নাম গোত্রহীন আগাছার পরিচয় বনস্পতিদের সমাজে পরিচয় পাবে তা আমার স্বপ্নে বা কল্পনা কল্পনার অতীত... আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াসকে উৎসাহ ও প্রেরণা জ্ঞাপন করে সুদীর্ঘ বন্ধুর পথকে হয়ত কিছুটা মসৃন হবে ! সকল পাঠক ও পাঠিকা গনের নিকট আমার সর্ণিবন্ধ অনুরোধ এই ""স্বপ্নতরী"" বইখানি আমার প্রথম প্রকাশিত কাব্য গ্রন্থ ৷ এতে সকল কবিতা গুলি প্রায় জীবনমুখী ও বাস্তবধর্মী সময়পোযোগী ... জীবন যন্ত্রনার অভিমুখ ও তার উৎস এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করবেন ৷ আর ও আশা করছি বইটি পাঠান্তে আপনাদের মনে এক অনাবিল অপার্থিব অকৃর্তিম ভালোবাসার চোরাস্রোত শিরা ও ধমণী তে বয়ে যাবে... আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস কে আপনাদের পরশে ""স্বপ্নতরী"" ত্বরা করে তার স্বপ্নের দেশে পৌঁছাতে পারে আপনাদের নিয়ে ... প্রণব চৌধুরী

"" সব লিখে রাখা হবে "" কিছু কথা... শিক্ষা চেতনা ও জীবনবোধ থেকে জাত কিছু কিছু বিশ্বাস মানুষকে এতটাই দৃঢ় এবং সংহত করে তোলে, যা আঁকড়ে সমাজব্যাবস্থার মসৃন প্রথা প্রথের বাইরে ঝোড়ো আকাশের নিচে দাঁড়ানোর সাহস মানুষকে সামাজিক আক্রমনের শিকার করে তোলে। সংস্কারের বিরুদ্ধে সাঁতরানোর বহুদিনের বিশ্বাস, প্রত্যয় দৃঢ়প্রোথিত হতে শুরু হলে রূপ নেয় বহুকালের সুপ্ত স্বপ্ন। বাঁচার জন্যে ক্লেশ-কষ্ট-সংকট আর মৃত্যু সম্ভাবনা অবধি যখন নিজের, তখন উত্থান কিংবা পতন তা নির্ধারনের স্বাধীনতাও নিজেরই থাকবে। থাকতেই হবে। এতে চারপাশের দৃষ্টি কতটা তীর্যক হবে, কীভাবে ক্লেদময় করা হবে স্বপ্ন -- এসব না ভেবে নীলকন্ঠী হয়ে বিষ শুষে নেওয়ার সাহস রাখাটাই জীবনের যথার্থতা বলে আমার মনে হয়... চিন্ময় বিশ্বাস

শারদ- ২০২১ মা আসছেন তাই শরতের অন্তঃসলিলা ফল্গুধারা অনুভব করে মেতে উঠি আমরা ... মেতে ওঠে আমাদের সাহিত্য অঙ্গন .... আর প্রকাশের ধুম পড়ে যায় বিভিন্ন পত্র প্রত্রিকার - এটা মন্দ নয় .... সামাজিক দায়িত্ব বোধ থেকেই স্বরচিত বাংলা কবিতা পক্ষ থেকে শারদ -২০২১ সংখ্যায় ভারত-বাংলাদেশ এবং ত্রিপুরা মিলিয়ে প্রথিতযশা এবং নতুন কবি/লেখক -লেখিকার কলমে যেমন ফুল - পাখি -আকাশ কুসুম স্বপ্ন আছে... আছে প্রেয়সীর কথা.. তার পাশাপাশি আছে কিছু সামাজিক কথা- সামাজিক প্রতিবাদের কথা .... জনসাধারণের কথা বিপন্ন মানুষের কথা... আমাদের ঘরে ঘরে দুর্গারা আজ বিপন্ন...তাহলে কার পূজায় ব্রতী আমরা ? এই সমস্ত বিষয় নিয়েই নিয়েই সেজে উঠেছে "" শারদ অর্ঘ্য -২০২১ "" ১৮ জন কবি /লেখক এর কবিতার ক্ষেত্রে পাঁচটি এবং প্রবন্ধ বা ছোট গল্পের ক্ষেত্রে একটি করে লেখা সংগ্রহ করে শারদ সংখ্যা প্রকাশিত হলো...

কবিতায় হারানো সুর এটি কবি রাফিয়া সুলতানার তৃতীয় কবিতার বই।শত কবিতা বিকশিত হয়েছে কবি মনে নানা ভাবভাবনার প্রতিফলন হিসাবে। একটা ধারণা থাকে কবি সম্পর্কে। তারা প্রকৃতিপ্রেমী।অগোছালো।উদাসীন জীবন ভাবনায়। এই ধারণাটা একটা সময়ে সাধারণ মানুষের মনে ছিলো।অবশ্যই এ ধারণা এখন সময়ের সঙ্গে পাল্টে গেছে।প্রকৃতিকে কে না ভালোবাসে।পাহাড়,নদী,সমুদ্র, বন,পাখপাখালি। বাসস্থানের অবস্থান এবং জীবনযাপনের প্রভাব তো লেখক- কবিদের লেখনিতে ধরা পড়ে। রাফিয়া সুলতানা কবিতা লেখায় পুরানো সাধু শব্দ ব্যবহারে সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।আসলে যে শব্দমালা নেড়েচেড়ে বড় হয়ে ওঠা,সেটাই ব্যবহারে সহজাত হয়ে উঠেছেন।' শিল্পী যেমন ক্যানভাসে রঙের ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তোলেন তাঁর ভাবনা,তেমনি কবিও শব্দের মালা গেঁথে সাজিয়ে তোলেন মনের ভাবনাকে।ভালো লাগবে ছোট বড় সকলের এটাই আশা। নরেশ মন্ডল,

"" ফিরে এসো চাকা "" মহামারী "" করোনা "" থাবা বসিয়েছে সারা বিশ্ব জুড়েই ... দীর্ঘ লকডাউনের জেরে বেকারত্বের সৃষ্টি হয়ছে লক্ষ্য কোটি ... আর সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সমাজের খেটে খাওয়া যাকে বলে মেহনতী মানুষ... তাদের প্রতি শাসন ও শোষণের স্ট্রিম রোলার চলেছে সর্বত্র... সমস্ত বাধা-নিষেধ কি গরিব- গর্বা খেটে-খাওয়া মেহনতী মানুষের উপর ? নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসে যেন আগুন লেগেছে - দ্রব্য মূল্যের বৃদ্ধির হার গগনভেদী, সাধারন খেটে খাওয়া নিম্নবিত্ত- মধ্যবিত্তের দু'বেলা দু'মুঠো অন্ন জোটাতে প্রাণান্ত অবস্থা ! যারা কিনা সমাজের ভিত - মূল চালিকাশক্তি ... "" চাকা "" তারাই আজ সবচেয়ে বিপন্ন ! তাহলে দেশকে অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে কারা ? সমস্ত মেহনতী মানুষের কথা তাদের সুখ- দুঃখ আনন্দ - বেদনা,হাসি -গান সবই উঠে এসেছে বিভিন্ন কবি/লেখকদের কলমে "" ফিরে এসো চাকা "" নামক যৌথ সংকলনে...

ছায়াছবি সমাজ ভাবনার সহজ শব্দমালা রাফিয়া সুলতানার এটি চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ। এর আগে কবিতা ছাড়া গল্প সংকলনও বের হয়েছে। তাঁর গল্প এবং কবিতা পড়ার এর আগেও সুযোগ হয়েছে। এবার কবি সেই সুযোগ আরও একধাপ বাড়িয়ে দিলেন। দীর্ঘ বছর সাহিত্যজগতের গায়ে লেগে থাকা হেতু নানা ধরনের লেখা পড়া এবং শোনার সুযোগ আমার পক্ষে হওয়া স্বাভাবিক। এ প্রসঙ্গে কবির অন্য একটি কাব্যগ্রন্থের একটি কবিতার লাইন মনে পড়ছে।'বারান্দাতে সময় কাটে' কবিতায় দীঘির কালো জলে/থেকে থেকে পানকৌড়ি/ ডুবকি দেবার ছলে/ধরছে বুঝি মাছেরপোনা/স্বকীয় কৌশলে। 'স্বকীয় কৌশলে' শব্দ ব্যবহার করেন কবিতায়। আছে প্রকৃতির সঙ্গে পাখি জল গাছপালা নিয়ে অবসর সময় কাল। কবি রাফিয়া সুলতানা যে কতটা সমাজমনস্ক তাঁর নানা কবিতার মধ্য দিয়ে পাঠকদের দরবারে তা তুলে ধরেছেন। তাঁর আরও কবিতা পড়ার আগ্রহ জাগিয়ে রাখলেন কবি। নরেশ মণ্ডল কবি, কথা সাহিত্যিক, সাংবাদিক

"" জীবনের গল্প "" কাব্যগ্রন্থঃ - জীবনের গল্প... নামকরণই বোঝা যাচ্ছে জীবনের কথামালা জীবনের গল্প.. তাহলে গল্পের সংকলন বলতে কি দোষ ছিল আসলে এটি একটি ""কাব্যগ্রন্থ"" এক একটি কবিতা হয়ে উঠেছে এক একটি জীবনের প্রতিচ্ছবি - জীবনের গল্প ! এক একটি কবিতার মাধ্যমে প্রচেষ্টা করা হয়েছে এক একটি সুদীর্ঘ জীবনালেখ্য তুলে ধরা ! ভিন্ন আঙ্গিকে জীবনের চালচিত্র কে প্রতিষ্ঠা করা। আমার আশ-পাশে যারা থাকেন আমার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব যাদেরকে আমি দীর্ঘদিন থেকে চিনি -জানি তাদেরকে নিয়েই মূলত লেখা হয়েছে কবিতা গুলি । সমাজের সকল স্তরের মানুষকে নিয়ে লেখা হয়েছে এই ""জীবনের গল্প "" জীবনের জীবনালেখ্য ...এখানে কে নেই সাধারণ মধ্যবিত্ত- প্রেমিক প্রেমিকা- বেকার যুবক -সমাজের অবহেলিত নারী/মাতা - আদর্শবান পিতা -ডাক্তার- মাস্টার - কবি - চিত্রশিল্পী কেউ বাদ যায়নি .. .এমনকি আমিও না ...

"" হাতে খড়ি "" সেই আদি কাব্যিক কাল অর্থাৎ বাল্মিকী মুনির আমল থেকেই নারী-পুরুষ (লেখক/ কবি গন ) নির্বিশেষে সকলে কিছু না কিছু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অথবা বাস্তবে ঘটে যাওয়া কিছু মুহূর্ত থেকে অথবা কখনো প্রেমে পড়ে কারো চোখ কারো ঠোঁট কারো চরিত্র গঠন দেখে প্রথম সৃজন মানে কলমের আঁচড়ে সাদা পাতায় অথবা মনের জমিতে লেখার বীজ অঙ্কুরিত হয়েছে ... উদাহরণ স্বরূপ আদি কবি বাল্মিকী মুনির প্রথম শ্লোক "" মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগমঃ শাশ্বতীঃ সমাঃ। যৎ ক্রৌঞ্চমিথুনাদেকমবধীঃ কামমোহিতম্।"" তেমনি ভাবে "" হাতে খড়ি "" নামক যৌথ সংকলনটিতে ৩০ জন কবি/ লেখকের প্রথম লেখা কবিতা/গল্প কিংবা প্রবন্ধ স্থান পেয়েছে - এবং গ্রন্থটিতে লেখা গুলি সময়ের ক্রমন্বয়ে সাজানো হয়েছে ! তাই এই যৌথ সংকলনের মাধুর্য এবং ঐতিহ্য একদম আলাদা তা বলার বাহুল্য রাখে না ! এখন পাঠক-পাঠিকা মহলে গ্রহণযোগ্য হলে আমার পরিশ্রম সার্থক হবে !

108 ஜி +1 வீட்டுத் திட்ட வடிவமைப்புகள் வாஸ்து சாஸ்திர முறைப்படி அமைத்து வழங்கப்பட்டுள்ளது. அழகான வீட்டுத் திட்டங்களின் 108 பல்வேறு நிலப்பரப்புகளை இது கொண்டுள்ளது. இந்த புத்தகம் கிழக்கு, மேற்கு, வடக்கு மற்றும் தெற்கு திசைகளின் வீட்டுத் திட்ட வடிவமைப்பை உள்ளடக்கியது. ஒவ்வொரு திசையிலும் இடம்பெறும் 27 வெவ்வேறு நில அளவிலான வீட்டுத் திட்டங்கள் உள்ளன. இந்த புத்தகத்தில் 484 சதுர அடி முதல் 2400 சதுர அடி வரை வீடு திட்டங்கள் உள்ளன. இந்த வீட்டுத் திட்ட புத்தகம் தங்கள் கனவு வீடு கட்ட வீட்டுத் திட்டங்களைத் தேடும் மக்களுக்கு, சிவில், கட்டமைப்பு பொறியாளர்கள், கட்டட வடிவமைப்பாளர்கள், சிவில், கட்டிடக்கலை மற்றும் உள்துறை வடிவமைப்பு மாணவர்களைக்கு மிகவும் பயனுள்ளதாக இருக்கும். அவர்கள் இந்த புத்தகத்தை ஒரு குறிப்பாகவும் பயன்படுத்தலாம்.

Cold skin with same dark side. Where two lost souls met, trying to hide from each other; falling in love and shining the light. Even though exact description of enlightenment is impossible, Zenith in Quasar deals with two different people from two different cities, met and fell for each other at the very unexpected time. The book consist of love prose, it is a love story in poetry form. It includes love stirring verses, and deep feeling of affection. So. hold a coffee mug in one hand and the book in another and dance on the beats of love and trust.

हाइकु कविता की जापानी विधा है । कम से कम शब्दों में अधिक से अधिक भाव स्पष्ट कर देना हाइकु की विशेषता है । तीन पंक्तियों में लिखी जाने वाली यह लघुत्तम विधा है जिसकी परतम और तृतीय पंक्ति में पाँच पाँच तथा दूसरी पंक्ति में सात वर्ण होते हैं । अर्थात कुल सत्रह वर्ण । प्रस्तुत पुस्तक में हाइकु विधा में विविध विषयों को समेटने का प्रयास किया गया है जो सर्वथा स्तुत्य व प्रशंसनीय है । इसे पढ़कर सहृदय पाठक अभिभूत रह जायेगा ऐसा मेरा परम् विश्वास है । कृपया एक बार अवश्य पढ़ें । पुस्तक उपयोगी होने के साथ साथ संग्रहणीय भी है ।

मानव मन का स्वभाव है दुख सुख में ईश्वर का स्मरण करना । विशेष रूप से कष्ट पड़ने पर वह भगवान की शरण में जाता है । इस भव सागर से पार उतरने का वही एकमात्र आश्रय है । बड़े बड़े ऋषि मुनियों तथा विद्वानों ने एकमत से स्वीकार किया है - कलियुग केवल नाम अधारा । कलियुग में सभी कठिनाइयों के निवारण का, सन्मार्ग पर चलने का एक ही मार्ग है - ईश्वर का भजन । चाहे वह श्याम सुंदर कृष्ण हों, राम हो, शिव हों या जगज्जननी माता । आराध्य कोई भी हो आराधना का सर्व प्रचलित तथा सुगम उपाय भजन करना ही है । प्रस्तुत पुस्तक में विभिन्न सरस भजनों का कवित्री द्वारा सृजन किया गया है । आइये, पढिये, भजन कीजिये और भक्तिरस में डूब जाइये ।

CONSTELLATIONS is a beautifully illustrated, fascinating guide to all 88 constellations. It gives the exact location of every constellation, the details of its structure, as well as its surrounding astronomical neighbors. A perfect for experienced stargazers and beginners alike, it will have you exploring the heavens in no time. Whether you're new to astronomy or are an experienced stargazer simply looking to learn more about the constellations, this book is an invaluable guide to the night sky and the stars to be found there. The highlights include: * The myths and legends associated with the stars * Bright stars and multiple stars * Star clusters * Nebulae * Galaxies Combining art, mythology, and science, Behind The Clouds gives readers a tour of the night sky.

ప్రతి కధ ఎక్కడో ఒక చోట మొదలుకావాలి. ఈ కధ సిటిలో ఒక పెద్ద సూపర్ బజార్ లో మొదలవుతుంది. ఒక అందమైన అమ్మాయి కాస్మోటిక్స్ తీసుకుని షాపు లోంచి బయటకు వచ్చింది. అంతే ఉన్నట్టుండి ఆమె తన గతం పూర్తిగా మరిచిపోతుంది. అమ్నెషియా వ్యాది సోకుతుంది. గతంమాత్రం కాకుండ తన పూర్తిపేరు కూడా మరిచిపోతుంది. హోటల్ లో అనామిక అని రాసి గది తీసుకుంటుంది. ఆర్ధరాత్రి ఆ హోటల్ యాజమాని పోలీసుతో ఆమెను బ్రోతల్ కేసు కింద అరెస్ట్ చెయ్యాలని చూస్తాడు. అనామిక అక్కడనుంచి తప్పించుకుని ఒక చర్చ్ లో తలదాచుకుంటుంది. ఫాదర్ సహయంతో రావు అనే పత్రిక ఎడిటర్ దగ్గరకు వెళుతుంది. ఆయన అనామిక పరిస్ధితికి జాలి పడి తన ఇంట్లో ఆశ్రయం ఇస్తాడు. కొన్ని రోజులకు మల్హోత్ర కంపెనిలో ఉద్యోగం సంపాదిస్తుంది. అనుకోకుండ ఇంద్రజిత్ ఆనే ఇన్ వెస్టిగేటివ్ జర్నలిస్ట్ తో పరిచయం అవుతుంది. అతనితో పావురాలవెళినప్పుడు ఆమెకు అనుకోకుండ గతం గుర్తుకువస్తుంది.

The mind of a person receives records via all the five senses. Most of the five, three senses which might be eyes, ears, and skin assist the maximum in informing her/his mastering style. Learning style is a set of characteristics, mind-sets, and behaviors that outline our way of gaining knowledge. Gaining knowledge of style is a selected way wherein the thoughts receive and approach statistics. Its miles a quintessential idea that bridges the personality to cognitive dimensions of an individual. Studying style classifies different approaches wherein human beings learn the way they technique facts.

"দিশা দেখানো নীলকন্ঠ পাখির খোঁজের গল্প" মাটি আর জীবন যেন সমার্থক।সৃষ্টির আনন্দে শব্দ আর অনুভবে চিত্রিত করা জীবনের মায়াজাল। সেও এক নীলকন্ঠ পাখির খোঁজ। রাফিয়া সুলতানার গল্পগুলির ইতিভাগে এসে মনে হয়,নিজস্ব স্টাইলে নীলকন্ঠ পাখি খুঁজে,আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন তিনি। তাঁর ' সমুচিত জবাব ' গল্পটি শেষ হয়েছে উত্তরণের বার্তা দিয়ে। এখানেই গল্পকারের সার্থকতা। আবার 'ভাগ্যের জোর' গল্পে একের পর এক ধাপ পেরিয়ে দেখিয়েছেন কর্মই ভাগ্যের সিঁড়ি,নিষ্ঠাই সাফল্যের সোপান। সম্পর্কের পবিত্রতা বুঝতে পড়ে নিন 'অচেনা'গল্পটি।কথা ও আবহের বেহালায় মায়াময় চরিত্রের ছড়ে যে সুর বাজে তা শেষে গান হয়ে বেজে ওঠে হৃদয়ে। প্রেমের নষ্টালজিক ছবি আঁকা দেখতে পড়তে হবে 'বিলম্বিত বসন্ত '। সম্প্রীতি-সৌরভের সুখপাঠ পাবেন 'হারিয়ে পাওয়া'তে।ভিন্নতর কথনে নারীর মর্যাদা ' প্রতিশোধ 'গল্পে। পঞ্চাশটি গল্পই প্রতিটিই স্বকীয় ও স্বতন্ত্র। তুষার আহাসান

कविता कवि के मन की उन्मुक्त उड़ान का दूसरा नाम है । हृदय में उद्भूत होने वाली सुकोमल भावनाएँ काव्य कला के वस्त्रों से सज्जित व अलंकृत होने के बाद जब वह पन्नों पर इठलाती, मचलती हैं तब सहृदय पाठक स्वयं उसे आत्मसात करने के लिये आतुर हो उठता है । ऐसी ही मधुर काव्य धारा है प्रस्तुत खण्डकाव्य जो जीवन के विभिन्न रूपों को कमनीय कलेवर पहना कर प्रस्तुत करता है । कभी यह मन को आह्लादित कर देती है तो कभी आँसुओं को आंखों में झिलमिलाने के लिये विवश कर देती है । संसार की विरूपताओं को भुला कर आइये हम इस काव्य - सरिता में डुबकी लगा कर पुनः नयी स्फूर्ति के साथ जीवन संघर्ष के लिये तैयार हो जाएं ।

LOVE STORY OF TWO DIFFERENT TYPES OF PEOPLE..WHO ARE IN THE OPPOSITE SIDE OF MENTALITY.ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা।তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালোবাসা সাধারণত গভীর হয় । বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালোবাসা থেকে পৃথক করা যায় না। ভালোবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন নিষ্কাম ভালোবাসা, ধর্মীয় ভালোবাসা, আত্মীয়দের প্রতি ভালোবাসা,বাড়িতে কোনো পোষ্য প্রাণীর বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে... এমন কি কোনো কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালোবাসা।

যৌথ কবিতা সংকলন চতুর্থ খন্ড সম্পাদনা -গোপাল পাত্র এবারের সঙ্কলনের জন্য অজস্র লেখা জমা পড়েছে ... তার মধ্য থেকে দুই বাংলার নবীন এবং প্রবীণ মিলিয়ে মোট ২৭ জন উদীয়মান কবি/ লেখকদের লেখা চয়ন করে "" স্থান দেওয়া হলো !যাঁদের লেখা প্রকাশ হল অথবা যাঁদের লেখা সিলেকশন হলো না সকলের প্রতি জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা এবং অশেষ অভিনন্দন ... ১)অভিজিৎ ব্যানার্জি ২)গীতা লোধ ৩)অমিত কুমার মণ্ডল ৪)আশীষ চক্রবর্তী ৫)শিখা মুখার্জি ৬)স্বাগতা রায় ৭)শ্যামলী চক্রবর্তী ৮)প্রবিত্র প্রসাদ গুহ ৯)ডঃ অসীম কুমার মান্না ১০)অমিত আইচ ১১)মুনমুন ভট্টাচার্য ১২)নীতা কবি ১৩)শুভব্রত ব্যানার্জি ১৪)সুমনা মন্ডল ১৫)মৌলি পোদ্দার ১৬)শিশির কুমার রায় ১৭)প্রশান্ত কুমার শীল ১৮)মহুয়া হাজরা ১৯)মৌটুসী চৌধুরী ২০)স্বাগত ঘোষ ২১)হরিসত্র বর্মন ২২) মতিবুল হক ২৩)অপর্না দাস ২৪)রমা মাইতি ২৫)মিঠু ঘোষ ২৬)ইমরানুল ইসলাম ২৭)গোপাল পাত্র

আজি এ বসন্তে ... সেই আদম ইভের কাল থেকেই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রায় সকলেই এক বার না এক বার প্রেমে পড়েই - সেই প্রথম প্রেম বড় মধুর -বড় বেশি নস্টালজিক এবং প্লেটোনিক বটে... শুধুই কল্পনা...আর কল্পনা ডানায় ভর করে দিনরাত উড়ে বেড়ানো - আকাশে -বাতাসে সহজে মাটিতে পা পড়তে চায় না যেন ! দিবা রাত্র স্বপ্নের মায়াজাল রচনা - চোখে লেপ্টে থাকে স্বপ্নের কাজল ... যেকোনো মূল্যে জীবন বাজি রেখে ও প্রিয় মানুষ বা মানুষীর মন পেতে চাওয়া ... তার জন্য কত না আয়োজন নতুন করে সাজিয়ে তোলা বিপরীত মানুষ /মানুষীর জন্য ! "" স্ববাক "" অর্থাৎ স্ব-রচিত বাংলা ক-বিতা নিবেদিত ... একটি অনবদ্য প্রেমের কবিতা সংকলন এখানে ৪৪ জন কবির ২ বা ১ টি করে প্রেমের কবিতা চয়ন করে একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হলো !সুধী সকল পাঠক/ পাঠিকার কাছে অনুরোধ আপনারা যৌথ প্রেমের কবিতার সংকলনটি পড়ুন অবশ্যই ভালো লাগবেই.... গোপাল পাত্র (সম্পাদক )

""কৌটোপোরা স্বপ্ন"" ছন্দ-কবিতার রঙিন প্রজাপতি রাফিয়া সুলতানা ' কবি যে গণ্ডীর মধ]্যে থাকেন তা কোন বাঁধন নয়,ঠিক যেন রংধনু।তাঁর সুর-অভিঘাত গুলি সাতরঙে ফুটে ওঠে সময়ের ক]্যানভাসে।তাঁর দেখার চোখ যেন রঙপিপাসু প্রজাপতির। রাফিয়া সুলতানার প্রতিটি কবিতার আমি মুগ্ধ পাঠক। যে কবি অনায়াসে লিখতে পারেন "আরো একটু নিলাম ডুবে/অমৃত আস্বাদ "তাঁর চেতনায় যে প্রাপ্তির পূর্ণতা।শত আক্ষেপ শুধুই অক্ষমতা।কিম্বা যখন পড়ি "পাতাগুলি করে সবে ফিসফিস কেন/ছায়াঘেরা বনখানি থমথমে যেন" বন্ধু-বিয়োগে ব]্যথাতুর কবি স্মরণ করেন বন্ধুর দেওয়া উৎসাহ-বাণীর মালা গেঁথে"হবে একদিন নিশ্চয় জেনো/পাহাড় শৃঙ্গ জয়" প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির নিক্তি তুলায় জীবন মেপে দেখা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। কবি সেখানে নির্মোহ উচ্চারণে স্পষ্ট করেন ঋষি-পরিভাষা "চাই না বেশি,চাই না বেশি,একটু পাওয়াই থাক" এমন অসংখ]্য পংক্তিমালায় সাজানো একশো কবিতা সমৃদ্ধ "কৌটোপোরা স্বপ্ন""

লেখক পরিচিতি - সঞ্চারী ভট্টাচাৰ্য্য,জন্ম ৩রা জানুয়ারী, ১৯৯০ সালে কলকাতায় ।কলকাতার মধ্যমগ্রামের বাসিন্দা। ছোটবেলা থেকেই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসেন ।ইতিহাস বিষয়টি নিয়ে রবীন্দ্রভারতী ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী নেওয়ার পর লেখালিখির বিষয়টির প্রতি আরও আগ্রহী হয়ে ওঠেন।নিজস্ব ফেসবুক গ্রূপে লেখালিখির করে জনপ্রিয়তা অর্জনের পর সাহিত্যের এক নতুন দিক আবিষ্কার করেন তিনি ।ভৌতিক গল্পের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা অর্জনের পরে ভূততত্ত্ব ম্যাগাজিনে প্রথম লেখার সুযোগ পান ২০১৯ সালে এরপর নিজস্ব ভৌতিক উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ২০২০ সালের কলকাতা বইমেলায় ""মেহেরুন্নিসা""। খোয়াই পাবলিসিং হাউস থেকে এই সমাদরটি অর্জনের পরেও থেমে থাকেননি তিনি। সাঁঝবাতি, সূচনা, শিল্পনীড় সাংস্কৃতিক পত্রিকা, প্রগতি পত্রিকা, বৃত্তের বাইরে, হিয়ার কথা, বইবাড়ি(বাংলাদেশ), চন্দ্রপ্রভা(বাংলাদেশ), কান্ডারি, রোদের ডানা, বুক রিডার্স পাবলিকেশন, স্টোরি মিরর,প্রভৃতি জনপ্রিয় পত্র পত্রিকাতেও লেখালিখি করেছেন এবং বর্তমানেও করে চলেছেন নিয়মিতভাবে।অনুরাগীদের ভালোবাসা এবং সমর্থনকেই পাথেয় করে চলতে চান তিনি । প্রতিলিপি এপেও তিনি একজন টপ রেটেড লেখিকা ।প্রতিলিপিতে তার পাঠকসংখ্যা প্রায় আড়াই লক্ষের বেশি ।

இந்த கதையில் ஒரு கிராமத்தில் நடக்கும் மர்மத்தை விவரித்துள்ளேன். ஒரு சிறுவன் பார்க்கும் மர்மமான விசயங்கள் அவனை எப்படி பயமுறுத்தியது என்று சொல்கிறதுஷ. கிராமத்திற்க்குள் இறங்கி பயணிப்பது போன்ற உணர்வை இந்த கதை தருகிறது.