Gjør som tusenvis av andre bokelskere
Abonner på vårt nyhetsbrev og få rabatter og inspirasjon til din neste leseopplevelse.
Ved å abonnere godtar du vår personvernerklæring.Du kan når som helst melde deg av våre nyhetsbrev.
""কৌটোপোরা স্বপ্ন"" ছন্দ-কবিতার রঙিন প্রজাপতি রাফিয়া সুলতানা ' কবি যে গণ্ডীর মধ]্যে থাকেন তা কোন বাঁধন নয়,ঠিক যেন রংধনু।তাঁর সুর-অভিঘাত গুলি সাতরঙে ফুটে ওঠে সময়ের ক]্যানভাসে।তাঁর দেখার চোখ যেন রঙপিপাসু প্রজাপতির। রাফিয়া সুলতানার প্রতিটি কবিতার আমি মুগ্ধ পাঠক। যে কবি অনায়াসে লিখতে পারেন "আরো একটু নিলাম ডুবে/অমৃত আস্বাদ "তাঁর চেতনায় যে প্রাপ্তির পূর্ণতা।শত আক্ষেপ শুধুই অক্ষমতা।কিম্বা যখন পড়ি "পাতাগুলি করে সবে ফিসফিস কেন/ছায়াঘেরা বনখানি থমথমে যেন" বন্ধু-বিয়োগে ব]্যথাতুর কবি স্মরণ করেন বন্ধুর দেওয়া উৎসাহ-বাণীর মালা গেঁথে"হবে একদিন নিশ্চয় জেনো/পাহাড় শৃঙ্গ জয়" প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির নিক্তি তুলায় জীবন মেপে দেখা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। কবি সেখানে নির্মোহ উচ্চারণে স্পষ্ট করেন ঋষি-পরিভাষা "চাই না বেশি,চাই না বেশি,একটু পাওয়াই থাক" এমন অসংখ]্য পংক্তিমালায় সাজানো একশো কবিতা সমৃদ্ধ "কৌটোপোরা স্বপ্ন""
This is a collection of short stories intended for children, kids and most probably all. Set in the backdrop of a village scenario countless events full of fun have been depicted here.
কাহিনিটা ব্যাংক কর্মকর্তা ইশতিয়াক ও তার বউ ইলার। শুরু হয়েছে টক ঝাল মিষ্টি দাম্পত্য প্রেম আর চেনা জানা শহুরে জীবনের রম্য ছবি দিয়ে। তারপর এক সময় পাঠককে আটকে ফেলে নিয়ে যায় এমন এক স্থানে যেখানে মধ্য বয়স সংকটের সাথে যুক্ত হয়েছে সমসাময়িক জাতীয় সংকট।
মস্ত বড় এই পৃথিবী, তার চেয়ে বড় মানুষের মাথা। মাথা বলতে ব্রেইন। ব্রেইন এতো বড়, এত তিখর ধারণাতীত। এই ব্রেইন এক করে ফেলতে পারে আসমান জমিন। আবার এই ব্রেইনই মানুষ করে তুলেছে মহান সেই সাথে করে তুলেছে পুশুর চেয়ে নিকৃষ্ট । যার যার দৃষ্টি ভঙ্গি, কাকে কোথায় নিয়ে যায়, বলা যায় না। আজ আমার চিন্তা চেতনা নিয়ে এসেছে আপনাদের দ্বারে, আপনাদের দুয়ারে, আশা রাখি ফেলে দিবেন না ডাস্টবিনে। একটি কবিতা লিখার প্রয়াস নিয়ে বসি যখন কলম হাতে এ হাত থর থর করে উঠে কেঁপে। রবি ঠাকুরের শেষের কবিতায় মন মনস্তর হয়ে উঠে। কাজী নজরুলের সেই দুঃখু মিয়া হতে সাধ জাগে, বা জীবন বাবুর ন্যায় আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়ির ঐ তীরে, হাসন রাজার ভাটিয়ালি সুরে গাহিব গান নদীর কোল ঘেঁষে খুঁজে ফিরিব সতেজ বাঙালি প্রান বাংলার মাঠ - মাঠন্তরে । আরও সাধ জাগে, হুমায়ন আহমেদর হিমু চরিত্রে হাঁটিব রাত ফুটপাত ধরে। একটি কবিতা লিখার প্রয়াস নিয়ে বসি যখন কলম হাতে, এ হাত থর থর করে উঠে কেঁপে । এই কবিতার পাংউক্তলি তাই সসম্মানে গচিত রাখি। উৎসর্গ করি কবি গুরুজনদের, জ্ঞাপন করি আরও শ্রদ্বা ভরা ভক্তি । ধন্যবাদান্তে, মাহমুদুল আলম দিপু
Abonner på vårt nyhetsbrev og få rabatter og inspirasjon til din neste leseopplevelse.
Ved å abonnere godtar du vår personvernerklæring.